দেশবিদেশ সংবাদদাতা,টেকনাফ | বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
হ্নীলায় বসত-ভিটার সীমানা বিরোধের জেরধরে প্রতিপক্ষের লোকজন ঘেরা-বেড়া ভাংচুর করেছে। বাঁধা দিতে গিয়েই হাইস্কুল পড়–য়া ছাত্রসহ পিতা-পুত্র ছুরিকাঘাত হয়েছে। আহতদের জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ভূক্তভোগী পরিবার জানায়,৬এপ্রিল (মঙ্গলবার) সকাল পৌনে ১১টায় হ্নীলা মৌলভী বাজার কবর স্থানের দক্ষিণ পাড়ায় মিয়ার পুত্র খাইরুল আমিন, রুস্তম আলীর পুত্র আলী আকবর, জালাল উদ্দিন, হেলাল উদ্দিন, জনৈক আয়াজ উদ্দিন ও কয়েকজন মহিলা মিলে প্রতিবেশী ছৈয়দ আলম সওদাগরের পুত্র ফরিদুল আলমের বসত-বাড়ির সীমানা অতিক্রম করে ঘেরা দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে ফরিদ আলম বাঁধা দেওয়ার চেষ্টা করলে দুপক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ের খাইরুল আমিন গংয়ের লোকজন ফরিদুল আলম গংয়ের উপর স্বশস্ত্র হামলা চালায়। এতে ফরিদুল আলমের পুত্র ও হ্নীলা হাইস্কুলের দশম শ্রেণীতে পড়–য়া ফয়সাল মাহমুদ তারেক এবং পিতা ফরিদুল আলমকে শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এই ঘটনার খবর পেয়ে আশ-পাশের লোকজন ছুরিকাঘাত-পিতা পুত্রকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য টেকনাফ উপজেলা সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। সেখানে চিকিৎসা দেওয়ার পর ন্যাক্কারজনক হামলার ঘটনা থানা পুলিশকে অবহিত করার পর ছুরিকাঘাতদের উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
এই ব্যাপারে হ্নীলা ইউপি চেয়ারম্যান রাশেদ মাহমুদ আলী জানান,বসত-ভিটা বিরোধে দুপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ছুরিকাঘাতরা আমার নিকট এসেছিল। আগে তাদের চিকিৎসার নেওয়ার জন্য বলি পরে উভয়পক্ষকে ঢেকে বিষয়টি সমাধান করা হবে বলে হবে। পরবর্তী সালিশ না হওয়া পর্যন্ত করোনা দুঃসময়ে উভয়পক্ষকে শান্ত থাকার আহবান জানানো হয়েছে। ###
Posted ১০:১৬ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ০৭ এপ্রিল ২০২১
dbncox.com | ajker deshbidesh