নিজস্ব প্রতিবেদক | শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় কক্সবাজার প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে গণশুনানি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক (উপ-সচিব) মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহারিয়ার বলেন, বিশ^ পর্যটকরা বাংলাদেশের অন্যস্থানে না আসলেও কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। তাই কক্সবাজারের জন্য অনেকে বাংলাদেশকে চিনে। এ ছাড়া দেশিয় পর্যটকরাও কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। এ ক্ষেত্রে কক্সবাজারের ব্যবসায়ীদের অনিয়মের কারনে শুধু কক্সবাজার নয় বাংলাদেশের দুর্নাম হবে এবং হচ্ছেও। তিনি বলেন, অভিযোগ রয়েছে কক্সবাজারের বিভিন্ন রেস্তোরায় নোংরা পরিবেশ ও বাসি খাবার বিক্রি, খাবারের অতি অতিরিক্ত দাম, আবাসিক হোটেলের রুম ভাড়া অতি অতিরিক্ত , পণ্যের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অতিরিক্ত দাম নেয়া, দোকানে পন্যের দামের তালিতকা না টাঙ্গানো। এখন থেকে এসব ভোক্তা অধিকার আইন লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক এ এইচ এম মাসুম উদ দৌলা। ভোক্তা অধিকার আইনে কক্সবাজার শহরে ৫ রেস্তোরা ৩ ফলের দোকানকে ৬৮ হাজার টাকা জরিমানা করেছে। গতকাল ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর এ অভিযান পরিচালনা করেন। ভোক্তা অধিকার আইন লঙ্ঘন করায় শহরের বহুল আলোচিত আলগনি হোটেলকে ২০ হাজার টাকা, জামান রেস্তোরাকে ১০ হাজার টাকা, ক্যাফে ঢাকা রেস্তোরাকে ১০ হাজার টাকা, দি ফুড পার্ককে ১৫ হাজার টাকা ও তিনটি ফলের দোকানকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্বদানকারি সরকারের উপ-সচিব জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহারিয়ার জানান, মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর দ্রব্য মিশিয়ে এবং ভেজাল ও বাসি খাবার বিক্রির দায়ে এসব খাবার বিক্রির দোকানে জরিমানা করা হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক এ এস এম মাসুম উদ দৌলা। অভিযান পরিচালনায় সহায়তা করেন জেলা প্রশাসন ও পুলিশ বিভাগ। এদিকে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে কক্সবাজার প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকদের সাথে গণশুনানি ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিপ্তরের উপ-পরিচালক (উপ-সচিব) মঞ্জুর মোহাম্মদ শাহারিয়ার জানান, বিশ^ পর্যটকরা বাংলাদেশের অন্যস্থানে না আসলেও কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। তাই কক্সবাজারের জন্য অনেকে বাংলাদেশকে চিনে। এ ছাড়া দেশিয় পর্যটকরাও কক্সবাজারে বেড়াতে আসেন। এ ক্ষেত্রে কক্সবাজারের ব্যবসায়ীদের অনিয়মের কারনে শুধু কক্সাজার নয় বাংলাদেশের বদনাম হবে এবং হচ্ছেও। তিনি বলেন, অভিযোগ রয়েছে কক্সবাজারের বিভিন্ন রেস্তোরায় নোংরা পরিবেশ ও বাসি খাবার বিক্রি, খাবারের অতি অতিরিক্ত দাম, আবাসিক হোটেলের রুম ভাড়া অতি অতিরিক্ত , পণ্যের গায়ে লেখা দামের চেয়ে অতিরিক্ত দাম নেয়া, দোকানে পন্যের দামের তালিতকা না টাঙ্গানো। এখন থেকে এসব ভোক্তা অধিকার আইন লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হবে। সভায় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর কক্সবাজার কার্যালয়ের সহকারি পরিচালক এ এইচ এম মাসুম উদ দৌলা।
Posted ১:৪৪ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮
dbncox.com | ajker deshbidesh