দেশবিদেশ রিপোর্ট | বুধবার, ০৭ নভেম্বর ২০১৮
কক্সবাজার থেকে বাংলাদেশ বিমানের যাত্রী ছিল বাদশাহ খালেদ (২১) নামের এক যুবক। গতকাল মঙ্গলবার সকালে যুবক যাত্রীটি কক্সবাজার বিমান বন্দরে প্রবেশ করে। বিমান বন্দরের স্ক্যানারে যথারীতি ধরা পড়ে যায় তার পাকস্থলীতে রয়েছে এক হাজার ইয়াবার পুটলি।
টেকনাফের হ্নীলা ওয়াব্রাং গ্রামের বাসিন্দা ইয়াবা পাচারকারি বাদশাহ খালেদকে আটকের পর বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ কক্সবাজারের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে সোপর্দ্দ করে। পাচারকারি জানিয়েছে, তার গ্রামের সাইফুল নামের একজন কারবারি ১৫ হাজার টাকার বিনিময়ে এক হাজার ইয়াবা বহনের দায়িত্ব তাকে দেয়।
কক্সবাজার মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মাহবুব জানান, টেকনাফের হ্নীলা ওয়াব্রাং গ্রামের নুরুল আলমের পুত্র বাদশাহ খালেদ এক হাজার ইয়াবা পুটলিতে ভরে কলার মাধ্যমে গলধকরণ করে। তাকে বিমান বন্দর থেকে আনার পর বিশেষ ব্যবস্থায় বাদশার পাকস্থলী থেকে বের করা হয় এক হাজার ইয়াবা টেবলেট।
পেটে ইয়াবা নিয়ে পাচারকারি বাদশাহ খালেদ জানায়, সে জীবনের প্রথমবার ইয়াবা পাচার করছিল। কক্সবাজার থেকে বিমানে গিয়ে গাজিপুরে ইয়াবা নিয়ে যাবার কথা ছিল তার। কিন্তু গাজিপুরের ইয়াবা গ্রহীতার কথা সে প্রকাশ করেনি। এমনকি হ্নীলার মূল ইয়াবা কারবারি সাইফুলের বাবার নামও সে বলতে রাজি নয়।
Posted ২:০০ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ০৭ নভেম্বর ২০১৮
dbncox.com | ajker deshbidesh