শনিবার ২৫শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১১ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
শিরোনাম

ঘিয়ের ১০ উপকারিতা

দেশবিদেশ অনলাইন ডেস্ক   |   বুধবার, ১৩ জুন ২০১৮

ঘিয়ের ১০ উপকারিতা

খাবার রান্না করতে তেলের বিকল্প নেই। তবে বিশেষ কিছু খাবার যেমন কাচ্চি বিরিয়ানীসহ আরো অন্যান্য খাবার তৈরিতে ঘিয়ের প্রয়োজন হয়। শুধু প্রয়োজনে পড়ে বলেই আমরা সাধারণত ঢি ব্যবহার করে থাকি। তবে ঘিয়ের বহু উপকারিতা রয়েছে যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি না। নিচে ঘিয়ের কয়েকটি উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হলো :
১. স্ফুটনাঙ্ক- ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
২. নষ্ট হয় না- ঘি সহজে নষ্ট হয় না। প্রায় ১০০ বছর পর্যন্ত ঠিক থাকে ঘি।
৩. স্বাদ- সুন্দর গন্ধ ও স্বাদ অথচ অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
৪. ভিটামিন- ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
৫. কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণেই।
৬. ওজন ও এনার্জি- ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। অধিকাংশ অ্যাথলিট দৌড়নোর আগে ঘি খান। এর ফলে ওজনও কমে।
৭. হজম ক্ষমতা- ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
৮. রোগ প্রতিরোধ- বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
খিদে বাড়ায়- হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।
পজিটিভ ফুড- বহু প্রাচীন কাল থেকেই ঘি পজিটিভ ফুড হিসেবে পরিচিত। আধুনিক গবেষণাও বলছে ঘি খেলে পজিটিভিটি বাড়ে। কনশাসনেস উন্নত হয়।

Comments

comments

Posted ১১:০১ অপরাহ্ণ | বুধবার, ১৩ জুন ২০১৮

dbncox.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

দশ বছর পর
দশ বছর পর

(1511 বার পঠিত)

সেই মা সেই ছবি
সেই মা সেই ছবি

(1136 বার পঠিত)

(1126 বার পঠিত)

advertisement
advertisement
advertisement

আর্কাইভ

প্রকাশক
তাহা ইয়াহিয়া
সম্পাদক
মোঃ আয়ুবুল ইসলাম
প্রধান কার্যালয়
প্রকাশক কর্তৃক প্রকাশিত এবং দেশবিদেশ অফসেট প্রিন্টার্স, শহীদ সরণী (শহীদ মিনারের বিপরীতে) কক্সবাজার থেকে মুদ্রিত
ফোন ও ফ্যাক্স
০৩৪১-৬৪১৮৮
বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন
01870-646060
Email
ajkerdeshbidesh@yahoo.com