নিজস্ব প্রতিবেদক | বুধবার, ০৩ অক্টোবর ২০১৮
কক্সবাজার জেলার নবাগত পুলিশ সুপার এবিএম মাসুদ হোসেন বলেন, মাদকের জন্য কক্সবাজারের অনেক দুর্নাম আছে। সেই দুর্নামের সাথে পুলিশ জড়িত আছে এমন খবর পাওয়া যায়। কোন পুলিশ সদস্য যদি মাদকে কথা ইয়াবায় সম্পৃক্ত থাকে তাকে আগে গ্রেফতার করে আদালতে সোপার্দ করা হবে। পরে সাময়িক বরখাস্ত বা বিভাগীয় তদন্ত বা দাপ্তরিকভাবে অন্য ্আইনে ব্যবস্থা নেয়া হবে। মাদকে সে যেই হোক তাকে ছাড় দেয়া হবেনা। কক্সবাজার হবে জিরো টলারেন্স।
তিনি গতকাল কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সাথে সৌজন্য বৈঠকে আরো বলেন, প্রত্যেক পেশায় কিছু অসাধু ব্যক্তি থাকে। এদের কারনে পুরো পেশার দুর্নাম হয়। নিজ পেশায় যারা এমন অন্যায় কাজ করবে তাদের ব্যাপারে নিজ পেশার মানুষদের সিদ্ধান নিতে হবে। পুলিশ যদি কোন অন্যায় করে তাহলে পুলিশের উর্দ্ধতন কতৃপক্ষকে এগিয়ে আসতে হবে আর সাংবাদিক যদি অনৈতিক কাজ করে তাহলে সাংবাদিক নেতৃবৃন্দদের এগিয়ে আসতে হবে। সে ক্ষেত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করতে হবে।
তিনি বলেন, দেশের অন্য জেলার চেয়ে কক্সবাজারে কাজের নানা চাপ বেশি। চ্যালেঞ্জিং এই জেলায় কাজ করা কঠিন হলেও সবার সহযোগিতা থাকলেও তা তখন চ্যালেঞ্জিং থাকেনা। তিনি বলেন, দেশে সাংবাদিকরা যদি একদিন কাজ না করে সেদিন সবাই স্বৈরাচার হয়ে যাবে। যদি সাংবাদিক পেশা না থাকতো তখন দেশের ভয়াবহ অবস্থা সৃষ্টি হতো।
এতে সাংবাদিকরা কক্সবাজারের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে আলোকপাত করেন।
এতে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবু তাহের, কেন্দ্রীয় নেতা মুজিবুল ইসলাম, সিনিয়র সাংবাদিক তোফায়েল আহমদ সহ সভাপতি আবদুল কুদ্দুস রানা, সাধারণ সম্পাদক জাহেদ সরওয়ার সোহেল, সাংগঠনিক সম্পাদক দীপক শর্মা দীপু, কর্মকর্তা সরওয়ার আজম মানিক, ফরহাদ ইকবাল, ইমরুল কায়েস, মাহবুবুর রহমান, শংকর বড়–য়া।
Posted ২:২১ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ০৩ অক্টোবর ২০১৮
dbncox.com | ajker deshbidesh