বুধবার ২৯শে মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ | ১৫ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ

শিরোনাম
শিরোনাম

কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন আশ্রয়ন প্রকল্পের কাজ শেষের পথে

নিজস্ব প্রতিবেদক   |   শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮

কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন আশ্রয়ন প্রকল্পের কাজ শেষের পথে

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আর্ন্তজাতিক মানে উন্নীতকরণ ও সম্প্রসারন করার লক্ষ্যে কক্সবাজার বিমানবন্দর উন্নয়ন আশ্রয়ন-২ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হতে চলেছে। বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দক্ষ ও সুসজ্জিত একটি দল সরজমিনে কাজটি দেখভাল করছেন। প্রতিনিয়ত পরিদর্শনে আসা উদ্ধর্তন মহল ও স্থানীয় জনগোষ্টি আশ্রয়ন-২ প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়ন দেখে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
জানাগেছে, ক্ষতিগ্রস্থ ভুমিহীনদের প্রধানমন্ত্রীর অগ্রধিকারভুক্ত বিশেষ আশ্রয়ন প্রকল্পের আওতায় কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুল মৌজার মহেশখালী চ্যানেল পাড় এবং বাঁকখালী নদীর তীরে শ্লোপ প্রেটেকশনসহ বাঁধ নির্মাণ, খাল খনন, সøুইজ গেইট নির্মাণ এবং মাটি ভারাট ও ভুমি উন্নয়নের কাজটি বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপর অর্পিত হয়। যা প্রকল্প পরিচালকের দিকনির্দেশনা মোতাবেক বাংলাদেশ নৌ বাহিনী পরিচালিত ডকইয়ার্ড এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিমিটেড নারায়নগঞ্জ কর্তৃক ১০টি ড্রেজার, ২০টি স্কেভেটর, ৮০‘র’ অধিক অন্যান্য মেশিনারীসহ কয়েক শত শ্রমিক নিয়ে অত্যান্ত সুন্দর ও সু-নিপুন ভাবে প্রকল্পের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
পরিমাপ ও পরিমাণ নির্ধারনের জন্য এখানে রয়েছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড এবং নৌ-বাহিনী পরিচালিত ডকইয়ার্ড এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস লিঃ কর্তৃক নিয়োজিত প্রকৌশলী ও সার্ভেয়ার। এছাড়া কাজটি সরজমিনে দেখার জন্য রয়েছে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর লেঃ পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা ও একটি সুসজ্জিত দল।
ডিইডাব্লিউ লিঃ নৌ-বাহিনীর কর্মকর্তা লেঃ অব. সরদার বেল্লাল হোসেন জানান, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অগ্রধিকারভুক্ত এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সহযোগিতা করছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধিসহ সাধারণ জনতা। কাজটি দেখার জন্য বাংলাদেশ সরকারের অনেক উর্ধতন কর্মকর্তারা প্রায় সময়ই আসেন। ইতোমধ্যে পর্যটক এবং ভ্রমন পিপাসুরাও আসতে শুরু করেছে, তারা মুগ্ধও হচ্ছে। বর্ষা জনিত কারণে কিছুটা সমস্যা হলেও বর্তমান কাজটি অত্যান্ত দ্রুত গতিতে চলছে। তিনি বলেন, সবকিছু ঠিকটাক থাকলে বাংলাদেশ নৌ-বাহিনী পরিচালিত অংশের কাজটি অল্প সময়ের মধ্যে সম্পন্ন করা সম্ভব হবে। তিনি আরও জানান বাড়ীঘর, হাট বাজার, স্কুল, কলেজ, টাওয়ার, মসজিদ, মাদ্রসা, সুটকি পল্লী ইত্যাদির সম্পন্ন হলে এ অঞ্চলের মানুষে জীবন যাত্রার মান আরো উন্নত হবে।
দেশবিদেশ /২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮/নেছার

Comments

comments

Posted ১২:৪৩ পূর্বাহ্ণ | শুক্রবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮

dbncox.com |

এ বিভাগের সর্বাধিক পঠিত

advertisement
advertisement
advertisement

এ বিভাগের আরও খবর

আর্কাইভ

প্রকাশক
তাহা ইয়াহিয়া
সম্পাদক
মোঃ আয়ুবুল ইসলাম
প্রধান কার্যালয়
প্রকাশক কর্তৃক প্রকাশিত এবং দেশবিদেশ অফসেট প্রিন্টার্স, শহীদ সরণী (শহীদ মিনারের বিপরীতে) কক্সবাজার থেকে মুদ্রিত
ফোন ও ফ্যাক্স
০৩৪১-৬৪১৮৮
বিজ্ঞাপন ও সার্কুলেশন
01870-646060
Email
ajkerdeshbidesh@yahoo.com